Cross-Column
Sunday, October 2, 2016
SOMETHING ABOUT BIRDS
Wednesday, September 28, 2016
Saturday, August 13, 2016
Wednesday, July 27, 2016
VIDEO ON RELIANCE JIO SPEED TEST AT KALYANI WEST BENGAL
VIDEO ON RELIANCE JIO SPEED TEST AT KALYANI WEST BENGAL
Sunday, June 19, 2016
Friday, June 10, 2016
Saturday, May 21, 2016
Indian Banyan
বটগাছ
ফাইকাস বা (ডুমুর জাতীয়) গোত্রের ইউরোস্টিগ্মা উপগোত্রের সদস্য। এর আদি নিবাস হল বঙ্গভূমি (বাংলাভাষী অঞ্চল)। এটি একটি বৃহদাকার বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ। বট গাছ খুব বড় জায়গা জুড়ে জমির সমান্তরাল শাখাপ্রশাখা বিস্তার করে যারা স্তম্ভমূলেরউপর ভর দিয়ে থাকে। স্তম্ভমূল প্রথমে সরু সরু ঝুরি হিসবে বাতাসে ঝোলে। পরে মাটিতে প্রেথিত হলে স্তম্ভমূলের মাটির উপরের অংশ বিটপে পরিবর্তিত হয়।
বর্ণনাঃ
বটের পাতা একান্তর, ডিম্বাকৃতি, মসৃণ ও উজ্জ্বল সবুজ। কচি পাতা তামাটে। স্থান-কাল-পাত্রভেদে পাতার আয়তনের বিভিন্নতা একাধারে বটের বৈশিষ্ট্য তথা প্রজাতি শনাক্তকরণের পক্ষে জটিলতার কারনও। পরিণত গাছের পাতা আকারে কিছুটা ছোট হয়ে আসে। বটের কুঁড়ি পাংশুটে হলুদ এবং এর দুটি স্বল্পায়ু উপপত্র পাতা গজানোর পরই ঝরে পড়ে। খুব অল্প বয়স থেকেই বট গাছের ঝুরি নামতে শুরু করে। মাটির সমান্তরালে বাড়তে থাকা ডালপালার ঝুরিগুলো একসময় মাটিতে গেঁথে গিয়ে নিজেরাই একেকটা কান্ডে পরিণত হয়। এভাবেই বট গাছ ধীরে ধীরে চারপাশে বাড়তে থকে এবং একসময় মহীরুহে পরিণত হয়। বসন্ত ও শরৎ বট গাছে নতুন পাতা গজানোর দিন। এসময় কচি পাতার রং উজ্জ্বল সবুজ থাকে। গ্রীষ্ম-বর্ষা-শীত হলো ফল পাকার সময়।
বংশ বিস্তারঃ
বট ও বট জাতীয় গাছের বংশ বৃদ্ধির পদ্ধতি ও কৌশল প্রধাণত অভিন্ন। মঞ্জরির গর্ভে ফুলগুলো লুকানো থাকে। ফুলগুলো খুবই ছোট এবং ফলের মতোই গোল। একলিঙ্গিক এই ফুলগুলো পরাগায়নের জন্য বিশেষ জাতের পতঙ্গের উপর নির্ভরশীল। পাখিরা ফল খেয়ে বীজ ছড়িয়ে দেয়। পাখিবাহিত এই বীজ দালানের কার্নিশ, পুরানো দালানের ফাটল ও অন্য কোন গাছের কোটরে সহজেই অঙ্কুরিত হয় এবং আশ্রয়কে গ্রাস করে। এ কারনে উপগাছা হিসেবেও বটের বেশ খ্যাতি আছে। উপযুক্ত পরিবেশে একটি বট গাছ ৫ থেকে ৬ শত বছর বেঁচে থাকতে পারে।
সাংস্কৃতিক তাৎপর্যঃ
বট বাংলা অঞ্চলের আদিমতম বৃক্ষ। বট গাছকে ঘিরে বাংলা অঞ্চলের রয়েছে শত-সহস্র বছরের ঐতিহ্য। উষ্ণ আবহাওয়ায় বিশাল আয়তনের এই ছায়াবৃক্ষটি অনেক উপকারে আসে। প্রাচীনকাল থেকেই বটবৃক্ষের ছায়ায় হাট-বাজার বসে, মেলা হয়, লোকগানের আসর বসে, জনসভা হয়। কারন হিসেবে বলা যায়, বাংলার গ্রামাঞ্চলে বড় বড় সুশীতল হলরুম নেই। আর তাই বড় বড় অনুষ্ঠান ও জনসভাগুলো ছায়াসুনিবিড় বটতলায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।এই গাছকে ভারতে পবিত্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়, এবং প্রায়ই এই গাছের নিচে মন্দির বানানো হয়। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলসহ দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি দেশে ধর্মীয় কারনে বট গাছ কাটা নিষিদ্ধ। এ গাছের উপকারিতা ও ধর্মীয় গুরুত্বের কারনে বট গাছ ভারতের জাতীয় বৃক্ষ হিসেবে মর্যাদা লাভ করেছে।
অন্যান্য তথ্যঃ
বট গাছের ফল কাক, শালিক ও বাদুড়ের প্রিয় খাদ্য এবং শকুন ও এ জাতীয় পাখির নিরাপদ আশ্রয়স্থল। বটের নানা রকম উপকারিতা রয়েছে। এর কষ থেকে নিম্নমানের রাবার তৈরি হয় এবং বাকলের আঁশ দড়ি ও অন্যান্য কাজে ব্যবহার্য। এর পাতা কুষ্ঠরোগে উপকারি।
ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার মল্লিকপুরের বট গাছ হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বট গাছ এবং পশ্চিমবঙ্গে স্থানীয়ভাবে শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনের বটগাছটি সবচেয়ে বড়।
Friday, May 20, 2016
BLUETOOTH MUSIC RECEIVER
BLUETOOTH MUSIC RECEIVER
1.EASY TO OPERATE:SIMPLY CONNECT YOUR SPEAKER WITH THE DEVICE,IMMEDIATELY TRANSFORM YOUR SPEAKERS INTO A FASHIONABLE WIRELESS BLUETOOTH SPEAKER!
2.WIRELESS PLAY:THE USER CAN ENJOY A HIGH FIDELITY MUSIC AT ANY PLACE INDOOR BY WIRELESS CONTROL.
3.PERFECTLY COMPATIBLE:SUPPORT IPHONE,IPAD,ITOUCH AND ALL KINDS OF SMART PHONES.
4.PORTABLE DESING:MINI SIZE,THE FEATURE OF PORTABLE CAN LET YOU CARRY THEM TO ANYWHERE YOU WANT.
AQUARIUM
অ্যাকোয়ারিয়াম
ল্যাটিন ভাষার অ্যাকোয়া (অর্থ জল) এবং আরিয়াম (অর্থ সম্পর্কযুক্ত একটি জায়গা) মিলে অ্যাকোয়ারিয়াম হয়েছে।
অ্যাকোয়ারিয়াম (ইংরেজি: Aquarium) জলচর প্রাণী তথা মাছ সংরক্ষণ করার বিশেষ ধরণের জায়গা হিসেবে পরিচিত। এছাড়াও, যে-সকল প্রাণী জলে বসবাস করে সেগুলোও এ জায়গায় সৌখিন মানুষ কর্তৃক শখের বশবর্তী হয়ে সংরক্ষিত হয়ে থাকে। বাড়ী, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, রেস্তোরাঁ ইত্যাদি স্থানের এক পার্শ্বে অ্যাকোয়ারিয়াম রাখা বর্তমানে বিশ্বের সর্বত্র অত্যন্ত জনপ্রিয় শখে পরিণত হয়েছে। যিনি অ্যাকোয়ারিয়াম রক্ষণাবেক্ষন করেন, তিনি অ্যাকোয়ারিস্ট নামে অভিহিত হয়ে থাকেন। তিনি অত্যন্ত যত্নসহকারে পাত্রে সংরক্ষিত মাছগুলোকে প্রাকৃতিক জীবনপ্রণালীর ন্যায় অভিযোজন উপযোগী একই ধরণের পরিবেশে রাখতে আন্তরিকভাবে সচেষ্ট হন। একই ধরণের পরিবেশ বলতে পানির গুণগতমান, প্রয়োজনীয় আলোক সরবরাহ ব্যবস্থা এবং উপযুক্ত খাদ্যের সংস্থান এর সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
বৈশিষ্ট্যাবলী:
সাধারণতঃ এর আবরণ কাচের হয়। কিংবা খুবই শক্ত ও মজবুত আকৃতির এক্রিলেট পলিমার দিয়ে তৈরী। ঘণকাকৃতি অ্যাকোয়ারিয়াকে ফিস ট্যাঙ্ক বা ট্যাঙ্ক বলে। গোলাকৃতি বোলের তৈরী অ্যাকোয়ারিয়াম ফিস বোলস নামে পরিচিত। কমপক্ষে এর এক পার্শ্বে স্বচ্ছ আবরণ থাকে। একটি অ্যাকোয়ারিয়াম ছোট্ট পানির ট্যাঙ্ক থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ ভবন কিংবা বৃহৎ ধরণের ট্যাংক আকৃতির হতে পারে। অ্যাকোয়ারিস্ট এর মালিকানাস্বত্ত্ব হওয়ায় নির্দিষ্ট স্থান থেকে জীবিত মাছ ক্রয় কিংবা সংগ্রহ করে এতে সংরক্ষণ করেন। বিশেষ ধরণের পানির উপযুক্ততা ও গুণগতমান এবং অন্যান্য বৈশিষ্টপূর্ণ উপাদান বাড়ি উপযোগী অ্যাকোয়ারিয়ামের জন্য প্রয়োজন পড়ে।তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে অ্যাকোয়ারিয়ামের শ্রেণীবিন্যাস করার প্রয়োজন পড়ে। অনেক অ্যাকোয়ারিস্টের প্রথম পছন্দ হিসেবে রয়েছে গ্রীষ্মকালীন অ্যাকোয়ারিয়াম বা ট্রপিক্যাল অ্যাকোয়ারিয়াম। কেননা গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে প্রাপ্ত মাছের রঙ বৈচিত্র্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধকর। অন্যদিকে কোল্ডওয়াটার অ্যাকোয়ারিয়ামের জনপ্রিয়তা থাকলেও এর জন্য শুধুমাত্র গোল্ডফিসের জন্য সীমাবদ্ধ।লবণাক্তের পরিমাণের উপর ভিত্তি করে অ্যাকোয়ারিয়ামকে শ্রেণীবিন্যাস করা যায়। স্বাদুপানির অ্যাকোয়ারিয়া বা ফ্রেসওয়াটার অ্যাকোয়ারিয়া সবচেয়ে জনপ্রিয়; কেননা এতে খরচের পরিমাণ খুবই সামান্য। জটিল উপাদানসহ নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ এবং রক্ষণাবেক্ষনহেতু সামুদ্রিক অ্যাকোয়ারিয়া বা ম্যারিন অ্যাকোয়ারিয়া বেশ ব্যয়বহুল। মেরুদণ্ডহীন প্রাণী ও বিভিন্ন প্রজাতির মাছ এতে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও, সামুদ্রিক এবং স্বাদু পানি - উভয়ের সংমিশ্রণে ব্র্যাকিশ ওয়াটার অ্যাকোয়ারিয়ায় মৎস্য সংরক্ষণ করা হয়।
নির্মাণ উপকরণ:
অধিকাংশ অ্যাকোয়ারিয়াম কাচের পাত ও সিলিকন সহযোগে তৈরী করা হয়। উপর ও নীচের অংশকে যুক্ত করতে প্লাস্টিকের ফ্রেম ব্যবহৃত হয়। আদর্শ আকারের অ্যাকোয়ারিয়াম ১০০০ লিটার বা ২৬০ ইউএস গ্যালনের হতে পারে। সাধারণতঃ কাচের পদার্থ ভেঙ্গে যাবার পূর্বে ফাটল ধরে। তবে সচরাচর নীচের অংশটুকু প্রথমে ভেঙ্গে পড়ে।
উদ্দেশ্যাবলী:
পর্যটন শিল্পের প্রসারে ও পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য বৃহদাকৃতি, জনসাধারণের উপযোগী অ্যাকোয়ারিয়াম তৈরী করা হয়ে থাকে। সেখানে কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে ওব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন রং-বেরংয়ের মাছ এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী (যেমন: হাঙ্গর, ডলফিন, কচ্ছপ, শামুক, ঝিনুক, চিংড়ি ইত্যাদি) বৃহৎ জলাধারে রাখা হয়। এছাড়াও, বিপণ্ন ও প্রায় বিলুপ্ত প্রজাতির মাছ, উদ্ভিদ, জলজ প্রাণীকে রক্ষার লক্ষ্যে অ্যাকোয়ারিয়াম নির্মাণ করা হয়। এ ধরণের অ্যাকোয়ারিয়াম রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার সিডনী অ্যাকোয়ারিয়ামে।
পাবলিক অ্যাকোয়ারিয়াম মূলতঃ সাধারণ জনগণের কাছে প্রদর্শনের জন্য তৈরী করা হয়। এতে বৃহৎ আকারের প্রজাতি কিংবা পরিবেশে প্রাপ্ত বৃহত্তম প্রাণী থাকতে পারে যা বাড়ীর অ্যাকোয়ারিয়ামে সংরক্ষণ করা মোটেই সম্ভবপর নয়। জর্জিয়া অ্যাকোয়ারিয়াম বিশ্বের বৃহত্তম তলদেশ উপযোগী সুড়ঙ্গ অ্যাকোয়ারিয়াম হিসেবে স্বীকৃত। একমাত্র এখানেই রয়েছে ৬,৩০০,০০০ ইউএস গ্যালন বা ২৪,০০০ কিউবিক মিটার পানি।
Saturday, May 14, 2016
Monday, May 9, 2016
Rings of Saturn
শনির আংটি
শনির অদ্ভুত আংটির কথায় এবারে আসা যাক । খালি চোখে এ আংটি ধরা পড়ে না।তাই প্রাচীন পণ্ডিতরা শনিকে চিনলেও তার আংটির কথা জানতেন না। ব্যাপারটা ধরা পড়ে প্রথম গালিলিওর চোখে। দূরবীন দিয়ে শনিকে লক্ষ করতে করতে হতাৎ তার মনে হল অখানে যেন কেবল একটা গ্রহ নেই, শনির দু পাসে,তার গা ঘেঁষে আরও দুটি গ্রহ এর মতো দেখা যাচ্ছে । তিনি ভাবলেন যে এখানে ৩ টি গ্রহ ই রয়েছে ও পরস্পরের সাথে গাঁথা। কিছুদিন লক্ষ করার পর দেখা গেল, পাশের গ্রহ ২ টি ক্রম এই ছোট হয়ে আসচ্চে।বছর ২ ই বাদে সে ২ টি একদম মিলিয়ে গেল। তখন কার লোকেরা গালিলিওর দুরবিন কে ভূতুড়ে বলে উড়িয়ে দিতো। এই কাণ্ড দ্যাখে গালিলিওর শেষে সন্দেহ হল তবে কি এটা তার দুরবিন এর কোনও ফাকি? কিন্তু না , কিছুদিন পরে আবার সেই গোলাকার বস্তু দুটি শনিয়ের ২ পাশে আত্মপ্রকাশ করল আরও পরিষ্কার ভাবে।এবার মনে হল শনির গায়ে কোন পৃথক গ্রহ নয় , যেন দুটি হাতল এসে জুড়ে গেছে , চায়ের পেয়ালায় যেমন হাতল থাকে ঠিক সেইরকম। তখন অবশ্য ওর বেশি কিচ্ছু বোঝা গেলনা,বোঝা গেল আরও বছর ৪০ শেক পরে।আর একজন বিজ্ঞানী হিউগেন্স ব্যাপারটা পরিস্কার করে দিলেন। আসলে দুটি হাতল নয় একটা বিরাট পাতলা আং টি গ্রহ টিকে ঘিরে আছে, তাই তাকে শ্যামলা আঁটা মাথার মতো মনে হচ্ছে। পৃথিবী থেকে শনিকে দেখা যায় ওপর থেকে, কখন নীচ থেকে, আবার কখন সামনাসামনি।আং টি টাও তাই সবসময় একরকম দেখায় না ক খ ন বড় মনে হয় কখন ছোট মনে হয় কখন বা ডাণ্ডার মত দেখায়।আবার কখন কখন শনি এমন অবস্থায় এসে দাঁড়ায় যে খুব ভাল দূরবীন না হলে আংটি টা চোখে পরে না।
Saturday, May 7, 2016
Thursday, May 5, 2016
Wednesday, May 4, 2016
Tuesday, May 3, 2016
Monday, May 2, 2016
Tuesday, April 26, 2016
Sunday, April 24, 2016
Saturday, April 23, 2016
Thursday, April 21, 2016
Wednesday, April 20, 2016
Monday, April 18, 2016
Friday, April 15, 2016
Wednesday, April 13, 2016
Tuesday, April 12, 2016
DISNEY LAND(BENGALI)
ডিস্ নে ল্যান্ড
ডিস্ নে ল্যান্ড হল ডিস্ নে সাহেবের সর্বোতম কীর্তি। এটি হল বিরাট এক ঘেরা জায়গায় তৈরী আজব এক পৃথিবী। ছোট বড় আনন্দের খোরাক এখানে সাজানো আছে থরে থরে। নানাধরনের ক্ষুদে জীবজন্তু,পশুপাখি, গাছপালা ,নদী ,পুকুর ,ঝরনা ,গন্ডার ,তিমি ,হাঙর,কুমির, হিপো সবই রয়েছে এখানে।ক্ষুদে ক্ষুদে রেল গাড়ী ,জাহাজ ,স্টিমার সবকিছু মিলে ডিস্ নে যেন এক রূপ কথার সর্ব্গ রাজ্য। ডিস্ নে ল্যান্ড এর আয়তন ১০৫ একর। এই আজব জগৎ টি লস এঞ্জেলস এর থেকে বেশী দুরে নয়। ১৯৫৫ সালের জুলাই মাসে দর্শক এর জন্য প্রথম খুলে দেয়া হয় ডিস্ নে ল্যান্ড। ডিস্ নে ল্যান্ড এর জনক ডিস্ নে সাহেব মারা যান ১৯৬৬ সালের ১৫ই ডিসেম্বর। কিন্তু তিনি আজ ও জীবিত আছেন কোটি কোটি শিশুদের,বনের পাখিদের ,হরিনের ছোটার মধ্যে ও আ কাশের তারার মধ্যে। চলচিত্রের আকাশে ডিস্ নে আসলেই একটি নতুন তারা।Friday, April 8, 2016
Thursday, April 7, 2016
UNIVERSAL CLIP LENS
Universal Clip Lens
Universal Clip Lens can apply to IPHONE, HTC, SAMSUNG smart phone and etc. it also can be used on IPAD, TABLET PC and LAPTOPS or anywhere you an imagine.
There are lens available : FISHEYE, MACRO AND WIDE ANGLE LENS. Macro lens can take clear photos of small objects ; wide -angle lens can shoot large range of scenery; 180 degree of the scene can be captured by Fish-eye lens, which can let you enjoy the unreal world, to use these lens enable you easily to enjoy photography and find the instant beauty of the world.
Wednesday, April 6, 2016
Subscribe to:
Posts (Atom)